অভিযুক্ত নিউটন দাস হবিগঞ্জ জেলার নবিগঞ্জ থানার আমরা খালি গ্রামের নিখিল দাসের ছেলে এবং সে বিবাহিত এবং তার ঘরে একটি কন্যা সন্তান রয়েছে।
নিউটন দাস একই এলাকার সোহেল মিয়ার বাসায় ভাড়া থেকে স্থানীয় পোশাক কারখানায় চাকরি করেন।
স্থানীয়, কিশোরীর পরিবার ও পুলিশ সূত্রে জানা যায়, ছয় মাস আগে লিটন দাস ওই প্রতিবন্ধী কিশোরীকে তার ঘরে ডেকে নিয়ে জোরপূর্বক ধর্ষণ করে । এদিকে প্রতিবন্দী সেই কিশোরীর শারীরিক গঠনে অবনতি হওয়ায় চিন্তায় পড়ে যান তার পরিবার। এক পর্যায়ে পরিবারের সদস্যদের কাছে কিশোরী ধর্ষনের কথা জানান। কিশোরীর পরিবার ও এলাকাবাসী ওই ধর্ষক নিউটন দাসকে আটক করে থানা পুলিশকে খবর দিলে ঘটনাস্থল থেকে থানা পুলিশ, প্রতিবন্ধী কিশোরী সহ ঐ যুবককে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসে।
অপরদিকে ওই কিশোরীর ভাই সজল বিশ্বাস জানান, গতকাল মঙ্গলবার দুপুরে স্থানীয় এক ফার্মেসির রত্না দাস নামের পল্লী চিকিৎসকের দ্বারা ওই কিশোরীকে বাচ্চা নষ্ট করার জন্য হাসপাতালে নিয়ে যায়,পরে হাসপাতাল কর্তৃপক্ষ বাচ্চা নষ্ট করতে রাজি হননি। এই ঘটনায় জিজ্ঞাসাবাদের জন্য ওই পল্লী চিকিৎসককেও আটক করেছে পুলিশ।
এ ঘটনায় কালিয়াকৈর থানার উপ পরিদর্শক আব্দুস সালাম জানান, খবর পেয়ে ঘটনাস্থল থেকে কিশোরী ও ধর্ষক যুবককে উদ্ধার করে থানায় নিয়ে আসা হয়েছে তদন্ত সাপেক্ষে তার বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা গ্রহণ করা হবে।